Advertise Here

টিউটোরিয়াল

Tuesday, February 20, 2018

Robi Free Internet Offer 2018

    February 20, 2018   No comments

As an innovative digital brand, Robi is bringing a new update in customer’s life. Get ready to experience amazing things with your 4G enabled SIM & Handset.
  • Under this promotional offer, subscribers will have the opportunity to enjoy bonus Internet of 2GB with validity of 7 days upon replacing their existing SIM to USIM i.e 4G Enabled SIM.
  • The bonus will be availed by eligible subscribers during replacement of SIM to USIM
  • All Subscribers who have not replaced their SIM to USIM yet are entitled for this offer.
  • The bonus will be disbursed within 48 hours of SIM Replacement.
  • Subscribers who have already replaced their SIMs to USIM will not get the aforementioned bonus upon replacement
  • For data usage beyond bonus (if any), the subscriber’s regular data plan i.e. other data pack, if any or the regular pay-as-you-go tariff will be applicable.
  • To check data balance please dial *123*3*5#.


Read more:

Robi 4G Internet Offer

    February 20, 2018   No comments

Campaign Details:
  • To purchase a data pack either dial *123# or recharge or purchase a data scratch cards
  • For all packs upon opt in the users would get a 100% 4G Bonus
  • For Monthly packs the users would get another 100% 4G Content Bonus twice.
  • 4G content bonus can be used to browse iFlix, Robi TV &Mysports only.
 
Eligible Subscribers:
Prepaid and Postpaid General subscribers are Eligible.
 
How to check whether you are 4G ready?
Dial *123*44# to check whether sim & handset are 4G enabled.
 
Additional information:
  • Applicable for all regular data packs in all channels. Customers can see list by dialing *123#
  • Not applicable for the day packs, social & video packs and promotional packs.
  • 4G pack validity will be 30 days from the day customer latched on 4G network with 4G handset, USIM.
  • For monthly pack customer will get two time 100% content 4G bonus data pack with 4G bonus pack. After validity of 4G pack customer will get 100% bonus pack for content use. Similarly after the validity of first content bonus pack customer will get another content bonus pack for the second time with same validity
  • Existing all other data campaigns will remain unchanged.
 
For More Details: FAQ


Read More:



Monday, February 19, 2018

বাংলা ভাষার শব্দ ভান্ডার মনে রাখার কিছু সহজ উপায়

    February 19, 2018   No comments

১.তৎসম শব্দঃ তৎ অর্থ তার এবং সম অর্থ সমান। যেসব শব্দ সংস্কৃত থেকে সরাসরি বাংলা ভাষায় এসেছে এবং কোন পরিবর্তন হয়নি তাদেরকে তৎসম শব্দ বলে।  নিচের ছড়ার মাধ্যমে সহজেই তৎসম শব্দ মনে রাখা যায়।

মনুষ্য পৃথিবী চন্দ্র সূর্য  নক্ষত্র
জল বৃক্ষ ভবন ধর্ম পাত্র।

২. অর্ধতৎসম শব্দঃ যে সব শব্দ সংস্কৃত থেকে সামান্য পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় এসেছে সেসব শব্দকে অর্ধ তৎসম শব্দ বলে। বোষ্টম, গিন্নী,ছেরাদ্দ, নেমন্তন্ন, গতর, কুচ্ছিত, জোছনা এগুলো অর্ধ তৎসম শব্দ।   নিচের ছড়ার মাধ্যমে সহজেই তৎসম শব্দ মনে রাখা যায়।

বোষ্টম গিন্নীর ছেরাদ্দ
সাত গাঁয় নেমন্তন্ন
জোছনা বিবির কুচ্ছিত গতর
রোগ ও শোকের জন্য।

৩.তদ্ভব শব্দঃ যেসব শব্দ সংস্কৃত থেকে ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তন ধারায় প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় এসেছে তাদেরকে তদ্ভব শব্দ বলে।    হাত, চামার, চাঁদ, সাপ, মাথা,দই, বৌ এবং এগার এগুলো তদ্ভব শব্দ।   নিচের ছড়ার মাধ্যমে সহজেই তদ্ভব শব্দ মনে রাখা যায়।

সাপে  ডরে বড় বৌ
এলে এগার চাঁদ 
চামার মশাই দই খেয়ে 
মাথায় বুলায় হাত  

৪. দেশি শব্দঃ যেসব শব্দ আদিম বাংলা ভাষা ভাষীদের থেকে এসেছে সেসব শব্দগুলোকে দেশি শব্দ বলে। নিচের ছড়ার মাধ্যমে সহজেই তদ্ভব শব্দ মনে রাখা যায়।

কুড়ি চুলা কুলা পেট গঞ্জ চোঙ্গা
টোপর ডাব ডাগর ঢেঁকি ডিঙ্গা।

৫. বিদেশি শব্দঃ যেসব শব্দ বিদেশী ভাষা হতে বাংলা ভাষায় এসেছে সেসব শব্দগুলোকে বিদেশী শব্দ বলে। বিদেশী শব্দ মনে রাখার কৌশল

মা তোমায় অনেক ভালোবাসি “মা’

    February 19, 2018   No comments

2GB Only 36 Tk Gp Internet Offer

    February 19, 2018   No comments
বাংলাদেশের সর্ববৃহত্তর সীম কোম্পানি গ্রামীণফোন দিচ্ছে মাত্র 36 টাকায় পুরো 2 জিবি ইন্টারনেট ডাটা। দেরি না করে আজই লুফে নিন।

বিস্তারিত ঃ

  • 2GB Internet Only 36 Tk.
  • Only Available for Gp Star User or Promo Users.
  • Validity 2 days. (Activation Day +1 Dday)
  • Activation Code- *5020*2214#
*Terms & Conditions Apply.



আরো পড়ুনঃ

#Gp Offer #Internet Offer #Gp Sim Offer #Grameenphone Offer. 





ফাঁস হওয়া প্রেম ও প্রতিকার

    February 19, 2018   No comments

নাভিদ সাহেব শক্ত বাবা। প্রতিবেশী মারফত জানতে পারলেন, তাঁর এসএসসি পরীক্ষার্থী কন্যা প্রেম করছে। শক্ত বাবা হলে কী হবে, প্রথমে তিনি তা বিশ্বাসই করলেন না। মেয়ের ওপর তাঁর ভরসা আছে। মেয়ে তাঁর চোখ ফাঁকি দিয়ে প্রেম করতেই পারে না।

কিন্তু প্রতিবেশীরা যেমন হয়, নাভিদ সাহেবের পেছনে লেগেই থাকল। বলতে থাকল, মেয়ে তো গোল্লায় যাচ্ছে, প্রেম করে উচ্ছন্নে যাচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি।

নাভিদ সাহেব দাঁতে দাঁত চাপলেন। বললেন, ‘কেউ যদি প্রমাণ দেখাতে পারো, তাহলে বিশ্বাস করব!’
প্রতিবেশীরা পড়ল ফাঁপরে। আগের যুগের প্রেম হলে চিঠি-টিঠি থাকত। সেগুলো কোনোমতে হাতে এলেই কেল্লা ফতে করা যেত। কিন্তু যুগ তো এখন ইন্টারনেটের। প্রেম হয় ফেসবুকে। এখন প্রেম প্রতিষ্ঠা করাই মুশকিল, প্রমাণ তো আরও দূরের কথা!

নাভিদ সাহেব তাঁর মাথা নাড়িয়ে হাসলেন। তিনি জানতেন, এসব বাজে কথা! অনেকটা যেন মিডিয়ার সৃষ্টি। কিন্তু মিডিয়া হোক বা প্রতিবেশী, কোনো একটা কিছুর পেছনে এরা লাগলে হয়, সেটার হালুয়া টাইট করে ছাড়ে। প্রতিবেশীরা কীভাবে কীভাবে যেন নাভিদ সাহেবের এসএসসি পরীক্ষার্থী মেয়ের ফেসবুক হ্যাক করে ফেলল। ইনবক্সে বিস্তর প্রেমালাপ! নাভিদ সাহেবের সামনে সেগুলোর স্ক্রিনশট পেশ করা হলো। নাভিদ সাহেব তিন দিন কথা বলতে পারলেন না। চতুর্থ দিন তিনি শুধু উচ্চারণ করলেন, ‘বন্ধ!’

কী বন্ধ, কেন বন্ধ—কেউ এই প্রশ্নের উত্তর উদ্ধার করতে পারল না। নাভিদ সাহেব শুধু কিছুক্ষণ পরপর বলে যান, ‘বন্ধ!’

অচিরেই অবশ্য বোঝা গেল নাভিদ সাহেবের কথার মানে। তিনি তাঁর মেয়ের ফেসবুক বন্ধ করে দিতে চান। কারণ, ফেসবুকের জন্যই এসব হচ্ছে। কথা হচ্ছে, মনের ভাব-ভালোবাসা আদান-প্রদান হচ্ছে। নাভিদ সাহেব জাকারবার্গকে চিঠি লিখলেন—

প্রিয় জাকার,
আমার এসএসসি পরীক্ষার্থী মেয়ের পরীক্ষা তোমার ফেসবুকের জন্য হুমকির মুখে। পত্রপাঠমাত্র তুমি তার অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দেবে। ফেসবুকে আমার মেয়ের নাম ‘অ্যাঞ্জেল নিলু’।
ইতি
নাভিদ চৌধুরী
ঢাকা, বাংলাদেশ

জাকারবার্গ সজ্জন মানুষ, তার ওপর চীনের জামাই। ফলে নাভিদ সাহেবকে এশিয়ান শ্বশুর জ্ঞান করে ‘অ্যাঞ্জেল নিলু’ অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দিলেন। সেদিন বাংলাদেশে হঠাৎ করেই ১ লাখ ৭৮৪টি অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে গেল।

নাভিদ সাহেব হাসলেন। প্রযুক্তিকে কীভাবে তিনি নিজের মতো করে ব্যবহার করেছেন, এ বিষয়ে কড়া বক্তব্য রাখলেন প্রতিবেশীদের সামনে।

মেয়ের পরীক্ষা চলতে থাকল। প্রতিদিনই গুজব উঠল, মেয়ে নাকি লুকিয়ে তার প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করছে। নাভিদ সাহেব হাসলেন। শত্রুর মুখে ছাই দিয়েছেন তিনি, তারা তো এখন নানান গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করবেই। নাভিদ সাহেব আত্মপ্রসাদে নাক ডেকে ঘুমালেন।

সেই ঘুম ভাঙল শেষ পরীক্ষার দিন। সেদিন মেয়ে তার প্রেমিককে নিয়ে পালিয়ে বিয়ে করে ফেলেছে! খবর শুনে নাভিদ সাহেব থম মেরে কিছুক্ষণ বসে থাকলেন। তারপর মাথা নাড়িয়ে ভাবলেন, শুধু ফেসবুক বন্ধ করা ভুল ছিল, শহরের সব কাজি অফিসও বন্ধ করে দিলে আজ এই বেইজ্জতিটা হতে হতো না!

বি.দ্র.: জীবিত বা মৃত, বিবাহিত বা অবিবাহিত কারও সঙ্গে এই গল্পের কোনো চরিত্রের কোনো রকম মিল খুঁজে পেলে তা নিতান্তই সত্যি। আপনার বুদ্ধির তারিফ করতে হয়!

সূত্রঃ রস-আলো

Thursday, February 15, 2018

চারটি মজার গল্প

    February 15, 2018   No comments

মেঠো ইঁদুর ও শহুরে ইঁদুর

একবার এক গণ্যমান্য শহুরে ইঁদুর এল এক সাধারণ মেঠো ইঁদুরের কাছে। মেঠো ইঁদুর বাস করত এক মাঠে। সে তার অতিথিকে খেতে দিল যা তার ছিল-- মটর ও গমের দানা।
গণ্যমান্য ইঁদুর একটু খুঁটে খেয়ে বলল, “তোমার খাবার এতই অপুষ্টিকর বলেই তুমি এমন রোগা। এসো, আমার কাছে, দেখো কীভাবে আমরা থাকি।”
তখন মেঠো ইঁদুর চলল শহুরে ইঁদুরের কাছে। রাতের জন্য তারা মেঝের নিচে অপেক্ষা করল। লোকেরা এসে খেয়ে চলে গেল। তখন শহুরে ইঁদুর তার অতিথিকে খাবার ঘরে নিয়ে চলল এক গর্ত দিয়ে। তারা দুজনেই চড়ে বসল টেবিলের উপর। সাধারণ মেঠো ইঁদুর জীবনে কখনও এমন ভালো খাবার চোখেও দেখেনি।
সে বলল, “তুমি ঠিক বলেছ, আমাদের জীবন খুবই খারাপ। আমিও শহরে বাস করতে চলে আসব।”
একথা বলতে না বলতেই টেবিল কেঁপে উঠল। আর দরজা দিয়ে মোমবাতি হাতে নিয়ে ইঁদুর ধরতে লোক ঢুকল ঘরে। তারা কোনোক্রমে গর্তে ঢুকে নিজেদের বাঁচাতে পেরেছিল।
“না!” বলল মেঠো ইঁদুর, “এর চেয়ে আমার মাঠে বাস ঢের ভালো। সেখানে এমন মিষ্টি খাবার নেই ঠিকই, তবে এমন ভয়ের কোনো কারণও নেই।”


সাগর, নদী ও ছোটনদী
একজন লোক আরেকজনের সঙ্গে তর্ক করে বলল, সে প্রচুর পান করতে পারে।
সে বলল, “আমি পুরো সাগরটাই পান করে ফেলতে পারি।”
“কিছুতেই তুমি তা পার না।”
“নিশ্চয়ই পারি। এসো, বাজি ধরা যাক। এক হাজার রুবল বাজিতে আমি পুরো সাগর পান করতে পারি।”
পরদিন সকালে সবাই মিলে সেই লোকটির কাছে এসে হাজির।
“কী হে! যাও সমুদ্র পান কর অথবা এক হাজার রুবল দাও।”
সে বলল, “আমি বলেছিলাম সমুদ্র পান করব, কিন্তু নদীকেও পান করব এমন কথা তো আমি বলিনি। নদী ও ছোট নদীতে বাঁধ দাও, যাতে এর জল সমুদ্রে না পড়ে। তবেই আমি সমুদ্রকে পান করব।”

ঈগল ও শেয়াল
এক ঈগল এক শেয়ালছানা ধরে নিয়ে চলল। শেয়াল মা গভীর দুঃখে অনেক কাকুতিমিনতি করল।
কিন্তু ঈগল তা শুনল না। সে ভাবল, “অনেক উঁচুতে পাইন গাছে আমার বাসা। শেয়াল আমার কী আর ক্ষতি করতে পারবে? সে আমার নাগালই পাবে না।”
এই ভেবে ছানাটিকে নিয়ে চলল। শেয়াল মা দৌড়ে গেল মাঠে, লোকের কাছ থেকে আগুন নিয়ে পাইন গাছে বয়ে আনল। সে সবে গাছে আগুন লাগাতে যাচ্ছে। এমন সময় ঈগল ক্ষমা চেয়ে তাকে তার বাচ্চা ফেরত দিল।

বেড়াল ও শেয়াল
এক বেড়াল শেয়ালকে বলছিল কীভাবে কুকুরদের কাছ থেকে আত্মরক্ষা করা যায়।
“আমি কুকুরদের মোটেই ভয় পাই না।” বলল বেড়াল, “কেননা আমার একটা কৌশল জানা আছে।”
আর শেয়াল বলল, “মাত্র একটা কৌশলের সাহায্যে কীভাবে তুমি কুকুরদের হাত এড়াও? আমার জানা আছে এমন সাতাত্তরটি কৌশল।”
যখন তারা কথাবার্তা বলছিল সেই সময় একদল শিকারি তাদের কুকুর নিয়ে সেই পথে যাচ্ছিল। বেড়াল তার জানা একটিমাত্র উপায়ই ব্যবহার করল। সে একটি গাছে চড়ে বসল আর কুকুরেরা তার নাগাল পেল না। আর শেয়াল তার জানা সবগুলো উপায়কেই কাজে লাগাতে চেষ্টা করল কিন্তু কোনোটাই তার কাজে এল না এবং কুকুরেরা তাকে ধরে ফেলল।

বাঁদর ও শেয়াল
একদিন জন্তুরা সকলে মিলে বাঁদরকে তাদের নেতা নির্বাচন করল।
শেয়াল বাঁদরের কাছে এসে বলল, “তুমি এখন আমাদের প্রধান, আমি তোমার সেবা করতে চাই। এই বনের মধ্যে এক জায়গায় আমি গুপ্তধনের সন্ধান পেয়েছি, চল আমি তোমাকে দেখাব।”
বাঁদর খুব খুশি হয়ে শেয়ালের সঙ্গে চলল। শেয়াল বাঁদরকে এক ফাঁদের কাছে এনে বলল, “এই সেই জায়গা। তুলে নাও সব, তোমার আগে আমি কিছু নিতে চাই না।”
বাঁদর যেই না ঐ ফাঁদে তার থাবা ঢুকিয়েছে অমনি সে ধরা পড়ে গেল। তখন শেয়াল ছুটে অন্য জন্তুদের কাছে গেল এবং বাঁদরকে দেখিয়ে বলল, “দেখো তোমরা, এমন নেতা নির্বাচন করেছ যে কিনা ফাঁদে ধরা পড়ে এমনই তার বুদ্ধি।”


Monday, February 12, 2018

পাওয়ার বাটনের ব্যবহার না করেই স্ক্রীন অন করুন।

    February 12, 2018   No comments
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন। সকল এন্ড্রয়েড ফোনের একটি পাওয়ার বাটন থাকে,যার মাধ্যমে স্ক্রীন অন/অফ করা হয়।কিন্তু এই বাটনের অধিক ব্যবহারের ফলে বাটনটি নষ্ট হয়ে যায়।কিছুদিন আগে আমার এক বন্ধুর ফোনের পাওয়ার বাটন নষ্ট হয়ে গেছে।তখন বন্ধুটি আমার কাছে ফোন নিয়ে এসে বলল কি করা যায়?এর সমাধান কি?? আমিও তো চিন্তায় পরে গেলাম।তাই সন্ধানে বের হলাম।গুগলে সার্চ দিতে থাকলাম।

এমন কিছুই কি নেই যার মাধ্যমে পাওয়ার বাটন এর ব্যবহার কমানো যায়?অনেক খোজাখোজির পর একটা এপ পেলাম,এপ টা অনেক ধারুন।এই এপের মাধ্যমে পাওয়ার বাটনের ব্যবহার না করে স্ক্রীন আনলক করা যায়।

এপটার নাম:ভলিউম বাটন আনলকার সাইজ মাত্র ২.৫ এম্বি এই এপের মাধ্যমে ভলিউম বাটন দিয়ে স্ক্রীন আনলক করা যায়।আপনাদের অবস্থা যেন আমার বন্ধুর মতন না হয় তাই আপনাদের জন্য এপ টি নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম।এপটি নিচের দেয়া লিংকে থেকে ডাউনলোড করে ফেলুন,আর পাওয়ার বাটন নষ্ট হওয়া থেকে বাচান!এপটি Open করে নিচের ছবির মত সেটিং করে নিন।



এন্ড্রয়েড মোবাইলে টিভি দেখার কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন

    February 12, 2018   1 comment
আমাদের দেশের মানুষের বিনোদনের একটি বিরাট মাধ্যম হলো টেলিভিশন দেখা। আগেকার দিনে টেলিভিশনের সংখ্যা ছিলো খুবই কম। এমন ছিলো যে একটি পুরো এলাকাজুড়ে একটি মাত্র টেলিভিশন। তাও আবার অনেক মানুষের ভিড়ে, ভালো করে দেখা যায় না। চ্যানেল ও ছিলো হাতে গোনা কয়েকটা । কিন্তু এখন সবার বাড়ি টেলিভিশন এবং প্রচুর চ্যানেল কিন্তু এখন সবাই নিজ নিজ কাজ নিয়ে ব্যাস্ত থাকে টিভি দেখার মত সময় কারো নেই। সারাদিন থাকতে হয় বাইরে এবং দেশের খবর রাখতে হলে নির্ভর করতে হয় নিউজ চ্যানেল এর উপরে।


এন্ড্রয়েড মোবাইলে টিভি দেখার কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন


দেশি টিভি (বাংলাদেশি আইপি )

কিন্তু আবার দেখা গেলো কোন একটা গুরুত্বপূর্ণ খেলা আপনি টিভিতে দেখতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনি বাইরে। তখন কি করবেন? সমস্যা নেই আপনি আপনারস্মার্ট ফোন কিংবা ট্যাবে খেলা দেখতে পারবেন । এজন্য আপনাকে Deshi Tv (Bangladeshi IPTV) অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে নিতে হবে। আপনি যদি থ্রিজি নেটওয়ার্কের আওতায় থাকেন তবে কোন রকম বাফারিং ছাড়াই উপভোগ করতে পারবেন ভিডিও স্ট্রিমিং। যার ফলে আপনি কাজের জন্য বাইরে থাকলেও আপনার প্রিয় অনুষ্ঠানটি মিস করবেন না । এই অ্যাপ্লিকেশনটির মাধ্যমে দেশের প্রায় সব চ্যানেল; এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য এনটিভি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি , এটিএন নিউজ, আর বিটিভি সহ আরও বেশ কিছু চ্যানেল. প্রতিমিনিটর প্রায় ১ মেগাবাইট খরচ হবে।

জাগোবিডিঃ

জাগোবিডি বাংলাদেশের বৃহত্তম একটি টিলিভিশন রিসোর্স সেন্টার। এই অ্যাপসের মাধ্যমে 2G,3G, ওয়াইফাই ও ওয়াইম্যাক্স নেটওয়ার্কে টিভি দেখা যাবে।



অ্যাপসটির বৈশিষ্টঃ

  • বাংলা টিভি চ্যানেল
  • বাংলা রেডিও
  • বাংলা সংবাদ পত্র
  • বাংলা ইসলামী রেডিও
  • বিশেষ অনুষ্ঠান
  • "অ্যাডোবি ফ্ল্যাশ প্লেয়ার " কোন প্রয়োজন নেই
  • অত্যন্ত শক্তিশালী স্ট্রিমিং প্লেয়ার
  • কোন সাইন আপ করার প্রয়োজন নেই
  • স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন চ্যানেল আপডেট হয়

ফিলমন লাইভ টিভিঃ


এন্ড্রয়েড মোবাইলে টিভি দেখার কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন

ফিলমন লাইভ টিভি একটি জনপ্রিয় অ্যান্ড্রয়েড টিভি এপস। আপনি যেখানেই থাকুন না কেন আপনার কাছে ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে আপনি এই অ্যাপসের মাধ্যমে বিনামুল্যে লাইভ টিভি দেখতে পারবেন । এই অ্যাপসের মাধ্যমে আপনি আপনার স্থানীয় টিভি চ্যানেল বা মার্কিন, ইউরোপ, ল্যাটিন আমেরিকা এবং এশিয়া থেকে চ্যানেল নির্বাচন করে লাইভ খেলাধুলা, খবর , লাইফস্টাইল, সিনেমা, কেনাকাটা, কিডস, সহ অনেক কিছু উপভোগ করতে পারবেন।

এয়ারটেল মোবাইল টিভিঃ


এন্ড্রয়েড মোবাইলে টিভি দেখার কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন

এটি একটি এয়ারটেল ডাটা সংযোগ ভিত্তিক মোবাইল টিভি পরিষেবা যা আপনাকে বিনামুল্যে লাইভ টিভি দেখার সুবিধা প্রদান করে। এই মোবাইল টিভি অ্যাপ্লিকেশনে সব ধরনের বাংলা এবং ভারতীয় ও আন্তর্জাতিক টিভি চ্যানেল দেখা যাবে। ব্যাবহারকারী প্রথমে এয়ারটেল নেটওয়ার্ক থেকে অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার পর ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে ব্যাবহার করতে পারেন। আপনি যে চ্যানেল সমুহ উপভোগ করতে পারবেন-

বাংলাদেশী টিভি চ্যানেলঃ

বাংলাভিশন, মাছরাঙ্গা টিভি, আরটিভি, এটিএন বাংলা, বৈশাখী টিভি, দেশ টিভি, এটিএন নিউজ, সময়টিভি, চ্যানেল আই, ইন্ডিপেন্ড টিভি, একাত্তর টিভি, চ্যানেল নাইন।

ভারতীয় টিভি চ্যানেলঃ B4U চলচ্চিত্র, B4U সঙ্গীত, 9XM, E24, সঙ্গীত ভারত, সঙ্গীত বাংলা, রূপসী বাংলা, ইত্যদি।

ভিডিওঃ বলিউড মাসালা, মুভি Buzz- এ, ফ্যাশন টিভি, অটো টিভি, অ্যাকশন প্লাস, পর্যটন এক্সপি, ইত্যদি।

ধর্মীয় চ্যানেলঃ পিস টিভি বাংলা

অ্যাপটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

আজ আর নয়! সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আশা রাখি আগামী দিনে আপনাদের সামনে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হতে পারব।

ট্যুরিজম এন্ড হোটেল ম্যানেজমেন্ট এ ক্যারিয়ার গড়তে চান ?

    February 12, 2018   2 comments
পর্যটন শিল্প এখন রমরমা। দেশে তৈরি হচ্ছে আন্তর্জাতিক মানের হোটেল-মোটেল। বাড়ছে দক্ষ কর্মীর চাহিদা। দেশের বাইরেও আছে লোভনীয় চাকরির হাতছানি। তাই এইচএসসি পাসের পর ভর্তি হতে পারেন হোটেল ম্যানেজমেন্টে। পর্যটন বিষয়ে পড়তে চাইলে এইচএসসি পাস এবং ভালো ইংরেজি বলায় পটু হতে হবে। সৌন্দর্যের চেয়ে এখানে ভালো কাজ জানাটাই গুরুত্বপূর্ণ। তবে তারকা হোটেলগুলোর কিছু কিছু বিভাগে শারীরিক গঠনকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়।

ট্যুরিজম এন্ড হোটেল ম্যানেজমেন্ট এ ক্যারিয়ার গড়তে চান ? একনজর দেখে নিন, হয়তো কাজে লাগবে কখনও

হোটেল ও ট্যুরিজম পেশার দায়িত্ব

এখনকার পাঁচতারা হোটেল মানেই যেন একটা ছোটখাটো শহর। গোটা ছয় রেস্তোরাঁ ২৪ ঘণ্টা খোলা, কফিশপ, কনফেকশনারি, সুইমিং পুল, ডিস্কো, কনফারেন্স রুম, বুটিক, টেনিস কোট কিছুই বাদ নেই। তাই এসব হোটেল চালাতে গেলে প্রয়োজন পেশাদার কর্মীর। কারণ একটি আধুনিক পাঁচতারা হোটেলে বেশকিছু বিভাগ থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, হাউস কিপিং, পাবলিক রিলেশন, মার্কেটিং, ফিনানশিয়াল ম্যানেজমেন্ট, হোটেলের ফ্রন্ট অফিস ম্যানেজমেন্টসহ সব জায়গায় হোটেল ম্যানেজমেন্ট পাস করা ছাত্র-ছাত্রীদের কদর।
পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণ

ট্যুরিজম এন্ড হোটেল ম্যানেজমেন্ট এ ক্যারিয়ার গড়তে চান ? একনজর দেখে নিন, হয়তো কাজে লাগবে কখনও


সর্ব প্রথম ২০০৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পাঠদান শুরু হওয়ার পর অনেক সরকারি ও বেসরকারিসহ একাধিক ট্রেনিং সেন্টারে এ বিষয়ে পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।চারবছর মেয়াদি অনার্স কোর্সের জন্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাকা ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দি পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইবাইস ইউনিভার্সিটি ও ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটিসহ গুটিকয়েক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পড়ানো হয়। এছাড়া ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য ন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইন্সটিটিউট, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন, মহাখালী। বাংলাদেশ হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ট্রেনিং ইন্সস্টিটিউট, গ্রিনরোড, ঢাকা। পূর্বাণী ইন্টারন্যাশনাল হোটেল অ্যান্ড ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট, দিলকুশা, মতিঝিল। হোটেল রাজমনি ঈশা খাঁ, কাকরাইলসহ আরও অনেক জায়গায় ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল ম্যানেজমেন্টে পড়াশোনা করা ও প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।

যেসব বিষয়ের চাহিদা বেশি

হোটেল ম্যানেজমেন্ট শুধু একটি বিষয় নয়। এর মধ্যে বেশ কিছু বিষয় রয়েছে। যেমন_ফুড অ্যান্ড বেভারেজ প্রোডাকশন, ট্র্যাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম, হাউসকিপিং, বেকারি অ্যান্ড পেস্ট্রি প্রোডাকশন, ফ্রন্ট অফিস সেক্রেটারিয়াল অপারেশন ইত্যাদি। এসব বিষয়ে ছয় মাসের শর্ট কোর্স এবং এক বছর, দুই বছর কিংবা তিন বছরের ডিপ্লোমা কোর্স রয়েছে। আর স্নাতক কোর্স তো আছেই। চাহিদামতো যেকোনো একটি কোর্স করতে পারেন। দীর্ঘমেয়াদি কোর্সগুলো চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে বেশি গ্রহণযোগ্য। চাকরির ক্ষেত্রে চাহিদা বেশি এমন ছয়টি বিষয়ের বিস্তারিত তুলে ধরা হলো

ফুড অ্যান্ড বেভারেজ সার্ভিস : খাবার তৈরি, টেবিল সাজানো, খাদ্য ও পানীয় পরিবেশন, পানীয় ও খাদ্যতালিকা হাইজিন অ্যান্ড স্যানিটেশন ইত্যাদি বিষয় কোর্সের অন্তর্ভুক্ত।

ফুড অ্যান্ড বেভারেজ প্রোডাকশন : এই কোর্সের অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলো হলো বাংলাদেশি, চায়নিজ, ইউরোপিয়ান, ইন্ডিয়ান খাবার তৈরি প্রণালী, ডেকোরেশন, হাইজিন অ্যান্ড স্যানিটেশন।

ফ্রন্ট অফিস সেক্রেটারিয়াল অপারেশন : অভ্যর্থনা টেলিফোন ম্যানার্স, চেক ইন, চেক আউট, বিল সংরক্ষণ, হিসাব সংরক্ষণ, রেকর্ড সংরক্ষণ ও কম্পিউটারসংক্রান্ত বিষয়গুলো শিখবেন এ কোর্সে।

সার্টিফিকেট কোর্স ইন হাউসকিপিং অ্যান্ড লন্ড্রি : কক্ষসজ্জা, বেড তৈরি, ক্লিনিং, লন্ড্রি সার্ভিস, হাইজিন অ্যান্ড স্যানিটেশন, ফাস্ট এইড ইত্যাদি এ কোর্সের অন্তর্ভুক্ত।

বেকারি অ্যান্ড পেস্ট্রি প্রোডাকশন : এই কোর্সে শিখবেন কেক, পেস্ট্রি, ব্রেড, কুকিজ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ডেজার্ট আইটেম প্রস্তুত, ডেকোরেশন, হাইজিন অ্যান্ড স্যানিটেশনের মতো বিষয়গুলো।

ট্রাভেল এজেন্সি অ্যান্ড ট্যুর অপারেশন : এয়ারলাইন্স, ট্রাভেল এজেন্সি ও ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য এখানে শিখবেন ট্যুর অপারেশন্স অ্যান্ড ট্যুর গাইডিং, ট্রাভেল সার্ভিস, ট্রাভেল ও কালচারাল জিওগ্রাফি বিষয়গুলো।
ভর্তির যোগ্যতা

এ বিষয়ে পড়াশোনা করতে চাইলে আপনাকে প্রথমে এইচএসসি পাস করতে হবে। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে চাইলে গ ইউনিটের অধীনে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। কারণ এখানে এটি ব্যবসা অনুষদের বিষয় হিসেবে পড়ানো হয়। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য এইচএসসিতে যে কোনো বিভাগ থাকলে চলবে।
পড়াশোনার খরচ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার খরচ একেবারেই কম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. মুজিব উদ্দিন আহমেদ জানান, এখানে চার বছরে খরচ পড়বে মাত্র ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মতো। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠানভেদে খরচ পড়বে ৪ থেকে ৬ লাখ টাকার মতো। এছাড়া ২ বছর অথবা ৩ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য প্রতিষ্ঠানভেদে আপনাকে গুনতে হবে ৮০ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত।

বিদেশে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার সম্ভাবনা

ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড, ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, পোল্যান্ড, সাইপ্রাসসহ বিভিন্ন দেশে ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজমে পড়াশোনাসহ গ্র্যাজুয়েশন করার সুযোগ রয়েছে। পর্যটন শিল্পের ওপর নির্ভর করে এসব দেশে গড়ে উঠেছে প্রচুর হোটেল রেস্টুরেন্ট, রিসোর্ট, ট্যুর কোম্পানি ও ট্রাভেল এজেন্সি। এসব দেশে এখনও দক্ষ পেশাজীবীর প্রচুর চাহিদা। এখনও পড়াশোনা এবং প্রশিক্ষণের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল শিক্ষার পাশাপাশি ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজমে কাজ করার অফুরন্ত সুযোগ। তাই এসব দেশে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর শিক্ষার্থী যাচ্ছে। আপনিও চাইলে প্রয়োজনীও শর্ত পূরণ করে যেতে পারেন এসব দেশে। আমাদের স্বপ্নের এ বাংলাদেশে ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেল ম্যানেজমেন্টে ক্যারিয়ার দিন দিন বাড়ছে। আমাদের এ শিল্পকে এগিয়ে নিতে আপনিও পারেন অবদান রাখতে।

বিশেষজ্ঞের অভিমত

প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের বিভাগীয় চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুজিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিষয়টি নতুন হলেও সমাজে ও কর্মক্ষেত্রে এর ব্যাপক চাহিদা থাকায় এর প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। এখানে যেমন রয়েছে পর্যাপ্ত বেতন ও সুযোগ-সুবিধা।

বেতন কেমন

প্রতিষ্ঠান ও কাজভেদে বেতন কাঠামো ভিন্ন হয়। ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্নকারীরা কাজ শুরু করতে হবে শিক্ষানবিশ হিসেবে। এ সময় তারকা হোটেলগুলো থেকে যাতায়াত ভাড়া বাবদ কিছু টাকা দেওয়া হয়। তবে সব হোটেলে একই রকম নিয়ম নেই। শিক্ষানবিশ শেষে শুরুতে বেতন ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা হয়ে থাকে। অভিজ্ঞদের বেতন ৩৫ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত হয়। এ ছাড়া কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে লভ্যাংশের একটা অংশও কর্মচারীদের দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ, ই-কমার্স এবং কিছু কথা

    February 12, 2018   No comments
ই-কমার্স নিয়ে কম বেশি সবারই ধারনা আছে। বাংলাদেশে ই-কমার্স নিয়ে অনেকই বেশ আগে থেকেই শুরু করলেও বিভিন্ন কারণে তেমন সাড়া ফেলতে পারেনি বা নানা প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হয়েছে। কিন্তু গত ৩ বছরে এই সেক্টর টি অনেক পরিবর্তন ও পরিবর্ধন হয়েছে। তৈরি হয়েছে নতুন প্রজন্মের জন্য নতুন বিজনেস ও জব এর ক্ষেত্র। এসেছে অনেক বিদেশি বিনিয়োগ সাথে গড়ে উঠেছে ই-কমার্স ব্যাবসায়িদের অ্যাসোছিয়েশন [ই-ক্যাব]। যদিও কোন লিখিত হিসাব না থাকলেও ই-কমার্স, এম-কমার্স, এফ-কমার্স সব মিলিয়ে প্রায় হাজার তিনেক এর বেশি হবে এবং এই লিস্ট দিনে দিনে বড় হচ্ছে। হাতে গোনা কয়েকটি বাদে সবাই প্রায় ড্রেস ও ফ্যাশন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছে।

বাংলাদেশ, ই-কমার্স এবং কিছু কথা



বাংলাদেশ ১৬ কোটি মানুষের দেশ যার বেশির ভাগ মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে ৩জি সেবা। এখন হয়ত গড়ে ১ বা ২% লোক অনলাইন এ নিয়মিত কেনা কাটা করছে কিন্তু এই সংখ্যা খুব দ্রুতই ডাবল ডিজিট হবে কিন্তু ভাবছেন কেন এবং কিভাবে? কিছু বাস্তব ও সহজ উদাহরণ দিচ্ছি- ধরুন আপনি একটি Casio এর একটি অরিজিনাল ঘড়ি খুঁজছেন বা অনেক দিনের ইচ্ছা কেনার কিন্তু আপনি থাকেন ঢাকার বাইরে এবং আপনার শহরে আপনার পছন্দ মতো ঘড়িটি খুঁজে পাচ্ছেন না। তাহলে আপনার বিকল্প কি কি? একদিন সময় নিয়ে ঢাকায় এসে মার্কেট এ মার্কেট এ খুঁজে দরদাম করে কেনা আরেকটি অপশন হচ্ছে অনলাইন এ খোঁজা আর পেয়ে গেলে অনলাইন এ অর্ডার করা [এখানে দেখতে পারেন একবার] আর পরের দিন প্রোডাক্ট টি হাতে পাউয়া। তো এখন আপনার কাছে কোন অপশন টি বেশি গ্রহণ যোগ্য সেটি আপনার বিবেচনা। কিন্তু আপনি কি সত্যিই একটি দিন আর ৫০০ কিংবা ১ হাজার টাকা খরচ করে ঘড়িটি কেনার পক্ষে ভোট দেবেন যদি এর মধ্যে আরও ২+২ ঘণ্টার জ্যাম এর কথা মনে পরে যায়?

এখন কথা হল অনলাইন এ কার কাছ থেকে কিনবেন, তাকে/ তাদের কে কি বিশ্বাস করা যায়? তারা যদি টাকা নিয়ে প্রোডাক্ট না দ্যায় কিংবা দিতে যদি ১ মাস লেগে যায় বা খারাপ প্রোডাক্ট দ্যায় তাহলে তো সম্পূর্ণ টাকাই মাটি তাই ভাবছেন তো? কিন্তু ঐযে শুরুতেই বললাম [ ... অনেক পরিবর্তন ও পরিবর্ধন হয়েছে] এখন এইরকম কোন সমস্যা হলে আপনি অভিযোগ করতে পারবেন এবং পাবেন যথাযথ সল্যুশন ও। সবচাইতে ভালো যদি আপনি এই অ্যাসোছিয়েশন এর লিস্টেড কোম্পানি গুলোর কাছ থেকে কেনেন। ই-ক্যাব এর লিস্টেড কোম্পানি গুলো দেখতে ও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন. এখানে হয়ত আবার ভাবতে পারেন তাদের ই বা কিভাবে বিশ্বাস করবেন, উত্তর একটিই ই-ক্যাব এর সকল মেম্বার কে অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স ধারী হতে হয়। কেউ ইচ্ছা করলেই ই-ক্যাব এর মেম্বার হতে পারেনা। আর একটি কথা দাম এর ব্যাপারে, অনলাইন এ খুব সহজেই কোন সাইট এ কত প্রাইস তা দেখে নিতে পারেন আর এখন কম্পিটিশন এর যুগ তাই সবাই চেষ্টা করে বেস্ট প্রাইস টিই অফার করতে।

যেহেতু এই সেক্টরটি অনেক সম্ভাবনাময় তাই প্রয়োজন হবে অবেক দক্ষ লোকের ও তার মধ্যে প্রয়োজন হবে- দক্ষ কন্টেন্ট রাইটার, দক্ষ অনুবাদক, দক্ষ কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি, ওয়েব ডেভেলপার, ফটোগ্রাফার, গ্রাফিক ডিজাইনার, মডেল, সাপ্লাই চেইন, মার্কেটিং, ম্যানেজমেন্ট সহ আরও হাজারো রকমের। একসময় টেলিকমুনিকেশন এ জব একটি হট কেক ছিল কিন্তু এখন সেই সেক্টরটি সেছুরেটেড নতুন জব এর পরিবর্তে হচ্ছে কর্মী ছাটাই। নতুন এই সেক্টর টি তে নিজের একটি ভালো পজিশন তৈরি করতে আপনি কতটা প্রস্তুত?

ভালো লাগলে বা এই বিষয়ে আরও জানতে আগ্রহী হলে কমেন্ট এ জানান নিশ্চয়ই আরও [পর্ব করে] লিখার উৎসাহ পাব। ধন্যবাদ সবাইকে।
Get updates in your email box

Complete the form below, and we'll send you our recent update.

Deliver via FeedBurner
© 2018 পিঁপড়াবিদ্যা ™ । ডিজাইন করেছেন মো: খালিদ হাসান । সর্বসত্ত সংরক্ষিত ®